নারী নির্যাতন প্রতিরোধের ৫টি উপায় - নারী নির্যাতনের ৫টি কারণ


নারী নির্যাতন প্রতিরোধের ৫টি উপায় - নারী নির্যাতনের ৫টি কারণ এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিতে পারেন এছাড়া আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব নারী নির্যাতন প্রতিরোধের ৫টি উপায় - নারী নির্যাতনের ৫টি কারণ আজকের এই আর্টিকেলটি আপনি যদি মনোযোগ সহকারে পড়েন নারী নির্যাতন প্রতিরোধের ৫টি উপায় - নারী নির্যাতনের ৫টি কারণ শুধুমাত্র একটি পোস্ট থেকে জেনে নিতে পারবেন ।
নারী নির্যাতন প্রতিরোধের ৫টি উপায় - নারী নির্যাতনের ৫টি কারণ
নারী নির্যাতন প্রতিরোধের ৫টি উপায় - নারী নির্যাতনের ৫টি কারণ

এই আর্টিকেলটি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে নারী নির্যাতন প্রতিরোধের ৫টি উপায় - নারী নির্যাতনের ৫টি কারণ সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়লে আর কোন প্রশ্ন থাকবে না

নারী নির্যাতন প্রতিরোধের ৫টি উপায়

দেশের দোস্ত অসহায় ও নির্যাতিত নারীদের জন্য আইনগত সাহায্য প্রদান ও নিরাপদ আশ্রয় কেন্দ্র তৈরি এবং বিভিন্ন ট্রেন্ডে প্রশিক্ষণ মাধ্যমে নারীদের আত্মকর্মসংস্থানের সৃষ্টির লক্ষ্যে দেশের ছয়টি বিভাগীয় শহরে মহিলাদের সাহায্য সহযোগিতার জন্য কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। যে ছয়টি বিভাগীয় শহরে মহিলাদের সাহায্যের জন্য কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে তা হচ্ছে চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল ও সিলেট বিভাগে। এ ছয়টি বিভাগের অধীনে দুই ধরনের সেবা রয়েছে। চলুন কি কি সেবা সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। নারীর নির্যাতন প্রতিরোধ নারীর বিষয় না এটা পরিবার ও সমাজের বিষয়।

★নারী নির্যাতন প্রতিরোধ সেল (আইনি সহায়তা):

এই ছেলের মাধ্যমে দুস্থ অসহায় ও নির্যাতিত নারীদের বিনা খরচে আইনগত পরামর্শ প্রদান কাউন্সিলিংয়ের মাধ্যমে নির্যাতনের শিকার নারীদের বিভিন্ন ধরনের পারিবারিক কলহ মিমাংসা সাধন, পারিবারিক সম্পর্ক পুনরিস্থাপন, স্ত্রী ও সন্তানদের ভরণপোষণ আদায় ও তালাকপ্রাপ্ত নারীদের দেনমোহর, সন্তানের ভরণপোষণ আদায়ের মাধ্যমে নারীদের আইনগত সাহায্য প্রদান করা হয়। আর কাউন্সেলিং এর মাধ্যমে যে সকল অভিযোগ নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয় না সে সকল ক্ষেত্রে নির্যাতিত নারীদের পক্ষে সেলের আইনজীবীর মাধ্যমে আদালতে মামলা পরিচালনা করা হয়ে থাকে।

★মহিলাদের জন্য আশ্রয় কেন্দ্র প্রদানঃ

এই সেলের মাধ্যমে নির্যাতিত ও আশ্রয়হীন নারীদের জন্য বিনা খরচে অভিযোগ মামলা নিষ্পত্তি নাও হওয়া পর্যন্ত 6 মাস বিশেষ প্রয়োজনে মহাপরিচালক মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর মহোদয়ের অনুমোদনক্রমে তিন মাস এবং মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনক্রমে আরো তিন মাস মোট এক বছর অনূর্ধ্ব ১২ বছরের দুইটি সন্তানসহ আশ্রয় প্রদান করা হবে। পাশাপাশি বিনামূল্যে তাদের খাদ্যবস্ত্র চিকিৎসা ও প্রাথমিক শিক্ষা প্রদানসহ সমাজে পুনর্বাসনের লক্ষ্যে কেন্দ্বেস্থানকালীন বিনা খরচে বিভিন্ন ট্রেন্ডে প্রশিক্ষণ শেখানো হয় (সেলাই, কাটিং, ঊরনিটিং এবং এমব্রয়ডারি)।

★নারী নির্যাতন প্রতিরোধে ন্যাশনাল হেল্প লাইন সেন্টার তৈরিঃ

হেল্পলাইন নম্বর ১০৯। বাংলাদেশ সরকার ও ডেনমার্ক সরকারের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে নারী নির্যাতন প্রতিরোধ গল্পে মাল্টি সেক্টর আর প্রোগ্রামের আওতায় ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধের ন্যাশনাল হেল্পলাইন সেন্টার প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে অধিদপ্তর ৩৭/৩ ইস্কাটন গার্ডেন রোড ঢাকা ১০০০ এর অষ্টম তলায় এই সেন্টারটি অবস্থিত। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন এই প্রকল্পের অনুকূলে ১০৯ নম্বরটি হেল্পলাইন হিসেবে প্রদান করেন। 

সকল মোবাইল এবং অন্যান্য টেলিফোন হতে এই নাম্বারে ফোন করা যায় যে কোন সহায়তা পেতে। এই সেন্টারটি অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি এবং হালনাগাদ অপারেটিং সিস্টেম দ্বারা সমৃদ্ধ। এই সেন্টারে ২৪ ঘন্টা কল করে সাহায্য সহযোগিতা পাওয়া যায়। আশা করা যায় যে এই সেন্টারের মাধ্যমে নির্যাতনের শিকার নারীদের সঠিক বিচার এবং তার পরিবার ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সকলে প্রয়োজনীয় তথ্য পরামর্শ সহ দেশে বিরাজমান সেবা এবং সাহায্য সহযোগিতা সম্পর্কে জানতে পারেন।

★ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেলঃ

ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার ওসিসি প্রকল্পের একটি মুখ্য কর্মসূচি বিভাগীয় মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সমূহে অবস্থিত। নির্যাতিত নারীদের সকল প্রয়োজনীয় সেবা একই স্থান থেকে প্রদান করার ধারণার উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে ওসিসি। স্বাস্থ্য সেবা পুলিশি সহায়তা, ডি এন এ পরীক্ষা সামাজিক সেবা, আইনি সাহায্য সহযোগিতা, মানসিক কাউন্সিলিং এবং আশ্রয় সেবা সমূহ ওসিসির মাধ্যমে প্রদান করা হয়। 

এই প্রকল্পের আওতায় রয়েছে ঢাকা রাজশাহী চট্টগ্রাম সিলেট খুলনা বরিশাল রংপুর ও ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশুদের প্রয়োজনীয় সকল সেবা একই স্থান থেকে প্রধানের উদ্দেশ্যে ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে। এই ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারের মাধ্যমে নির্যাতিত নারীদের সাহায্য সহযোগিতা করে নির্যাতন প্রতিরোধ করা সম্ভব।

★যৌন হয়রানি প্রতিরোধে কমিটি গঠনঃ

এখনো অনেক দেশীয় আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে যৌন হয়রানি কমিটি গঠন করছে। কিন্তু এটা বাস্তবায়নের জন্য আমাদের সকলকে আরো কাজে আগ্রহ প্রকাশ করতে হবে এবং কাজের গতি আরো বাড়াতে হবে। আমাদের সকলকে সবার সম্মানিত ভাবে চেষ্টা করে যেতে হবে। অনেক অগ্রগতি হয়েছে কিন্তু এরপরও কোন সমস্যা থেকে সমাধান উত্তরণ হচ্ছে না । কিন্তু কেন হচ্ছে না সেটা আমাদের খুঁজে বের করতে হবে। লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধ ও ভুক্তভোগী নারীদের সাহায্যের জন্য স্বাধীন তহবিল তৈরি করা প্রয়োজন। পর্যাপ্ত আশ্রয় কেন্দ্র মনোসামাজিক পরামর্শ ও চিকিৎসা পরিষেবা বৃদ্ধি করা দরকার।

অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য জীবিকার সুযোগ তৈরি করে দেওয়া প্রয়োজন। নারীদের গৃহস্থলীর এবং মূলক কাজের চাপ কমাতে শিশু ও বয়স্কদের যত্নে সামাজিক পরিষেবা নিশ্চিত করা দরকার। গণমাধ্যমে লিঙ্গ সংবেদন শিল্প প্রতিবেদন ও সচেতনতামূলক প্রচারণা জোরদার করা দরকার। তবে নারী নির্যাতনের প্রতিরোধ করা সম্ভব। সর্বোপরি একটা কথাই বলবো সব ধরনের সহিংসতা নিরশনে বা প্রতিরোধ করতে সবাইকে একসঙ্গে এগিয়ে আসতে হবে একসঙ্গে কাজ করে সমাধান বের করতে হবে। নারী নির্যাতন রোধে আইন সংস্কার ও নতুন আইন করা দরকার ।

আমাদের সমাজে অনেক কুসংস্কার ও গোড়ামী রয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে নানা বিষয়ে ভুল ব্যাখ্যা প্রদান করে থাকে। আমরা দেখি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কিশোর কিশোরীদের বয়সন্ধি মেয়েদের পিরিয়ড এইসব জরুরী বিষয় নিয়ে কথা বলা হয় না। এসব বিষয়ের সব শ্রেণীর মানুষকে আরও সচেতন করতে হবে এবং কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। আমাদের মানসিকতার পরিবর্তন করতে হবে। অনেক সময় নারী বিদ্বেষী বিষয়বস্তুকে পুঁজি করে চলচ্চিত্র নির্মাণ করা হয়। এসব চলচ্চিত্রের কারণে অনেক সময় নারীরা নির্যাতনের শিকার হন। এসব বিষয়ে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে। তবেই সমাজ থেকে নারীদের প্রতি নির্যাতন হওয়া প্রতিরোধ করা সম্ভব।

নারী নির্যাতনের ৫টি কারণ

নারী নির্যাতন বলতে নারীদের ওপর দৈহিক মানসিক সামাজিক অর্থনৈতিক যেকোনো ধরনের নির্যাতন ও নিপীড়নকে বোঝানো হয়। আরো সহজ করে যদি বলি তাহলে ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনে নারীরা যখন অন্যের দ্বারা জোরপূর্বক বঞ্চনার সম্মুখীন হয় এবং শারীরিক যৌন মানসিক ক্ষতির সম্মুখীন হয় সে পরিস্থিতিকে নারী নির্যাতন বলা হয়। নারীর যে কোন অধিকার হরণ করা এবং নারীর ইচ্ছার বিরুদ্ধে কোন বিষয় চাপিয়ে দেওয়া বা কোন ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর ইচ্ছা অনুসারে কাজ করতে বাধ্য করা কেউ নারী নির্যাতনের অন্তর্ভুক্ত বলে গণ্য করা হয়।

★লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা বা নারী নির্যাতন। এ ধরনের সহিংসতা একদিকে যেমন নারীর শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব ফেলে অন্যদিকে তা পরিবার সন্তানাদি এবং অর্থনীতির ওপর নেতিবাচক প্রভাব বিস্তার করে। তেমনি আমাদের বাংলাদেশের সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করলে দেখা যায় যে ঘরে বাইরে কর্ম ক্ষেত্রে কোন জায়গায় নারীরা নিরাপদ নয়। সব জায়গায় নারীরা নির্যাতনের শিকার হচ্ছে।

★যৌতুকের জন্য স্বামী কিংবা তার পরিবার দ্বারা নির্যাতিত হচ্ছে নারী। জাতিসংঘের রিপোর্ট অনুসারে বাংলাদেশের ৬০% বিবাহিত নারীর জীবনে কোন না কোন সময়ে স্বামী কিংবা তার পরিবার দ্বারা নির্যাতিত হচ্ছে। যৌতুকের টাকা দিতে না পারার জন্য নারীদের উপর নির্যাতন বেশি হয়।

★যৌন নিপীড়নের উদ্দেশ্যে নারীদের ওপর নির্যাতন চালানো হয়।

★ধর্ষণের উদ্দেশ্যে নারীদের উপর অমানবিক নির্যাতন চালানো হয়। এমনকি নারী নির্যাতনের মূল কারণ হচ্ছে পুরুষের তুলনায় নারী বা মেয়েদের সামাজিক মর্যাদা বেশি পাওয়া।

★নারী নির্যাতন কারণ গুলো দূর করতে সমাজে নারী-পুরুষের সমতা যথেষ্ট হতে হবে। নারী নির্যাতন আরো একটি কারণ হচ্ছে শিক্ষার অভাব দারিদ্র্য অর্থনৈতিক নির্ভরশীলতা বিভিন্ন কুসংস্কার নারী নির্যাতনের অন্যতম কারণ।

নারী নির্যাতন প্রতিরোধে সরকারের পদক্ষেপ

নারী নির্যাতন প্রতিরোধে সরকারও অনেক ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। দেশের দোস্ত আশায় ও নির্যাতিত নারীদের আইনগত সহায়তা প্রধান ও নিরাপদ আশ্রয় প্রদান এবং বিভিন্ন ট্রেন্ডে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নারীদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে দেশের ৬টি বিভাগীয় শহরে মহিলা সহায়তার কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।

★আইনি সহায়তা পেতে নারীদের জন্য নারী নির্যাতন প্রতিরোধ মূলক সেল গঠন করেছেন। এই সেল টি দেশের দোস্ত অসহায় ও নির্যাতিত মহিলাদের জন্য বিনা খরচে আইনগত পরামর্শ প্রদান কাউন্সিলিং এর মাধ্যমে নির্যাতনের শিকার নারীদের বিভিন্ন ধরনের পারিবারিক কলহ মীমাংসা সাধন পারিবারিক সম্পর্ক পুনর্যস্থাপন স্ত্রী ও সন্তানদের ভরণপোষণাদায় ও তালাকপ্রাপ্ত মহিলাদের দেনমোহর সন্তানদের ভরণপোষণ আদায়ের মাধ্যমে মহিলাদের আইনগত সাহায্য সহযোগিতা প্রদান করা হয়।

★আশ্রয় প্রদানের জন্য মহিলাদের সহায়তা কেন্দ্র প্রতিস্থাপন করেছেন।এ কেন্দ্রের মাধ্যমে নির্যাতিত ও আশ্রয়হীন মহিলাদের বিনা খরচে অভিযোগ বা মামলা নিষ্পত্তি নাও হওয়া পর্যন্ত 6 মাস বিশেষ প্রয়োজনে মহাপরিচালক মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর মহোদয়ের ক্রমে তিনমাস এবং মন্ত্রণালয়ের অনুমতিক্রমে আরও তিন মাস মোট এক বছর অনূর্ধ্ব ১২ বছরের দুইটি সন্তানসহ আশ্রয় প্রদান করা হয়ে থাকে। পাশাপাশি তাদেরকে বিনামূল্যে খাদ্যবস্ত্র চিকিৎসা ও প্রাথমিক শিক্ষা প্রদান সহ সমাজে পুনর্বাসনের লক্ষ্য কেন্দ্রে অবস্থানকালীন বিনা খরচে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।

★নারী নির্যাতন প্রতিরোধে ন্যাশনাল হেল্পলাইন সেন্টার গঠন করেছেন। হেল্প লাইন নম্বরটি হচ্ছে ১০৯। নারী নির্যাতনের শিকার নারী সকল ধরনের সেবা এবং সহায়তা প্রদান নিশ্চিত করে এই হেল্পলাইন সেন্টারটি। ভিকটিম এবং অন্যান্য স্ট্রোক হোল্ডারদের আইনি বিধি-বিধান সম্পর্কে দিকনির্দেশনা প্রদান করেন এই সেন্টারটি। সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে বিরাজমান অন্যান্য হেল্পলাইন সম্পর্কে তথ্য প্রদান করেন। ভিকটিম এবং তার পরিবারের সদস্যদের মনোসামাজিক কাউন্সিলিং সেবা প্রদান করে থাকেন সেন্টারটি। আইনের সহায়তা প্রদান অন্য সমাজকর্মীর মাধ্যমে বিশেষ পরিস্থিতিতে উদ্ধার করে থাকেন ভিক টিমকে।

★নির্যাতন প্রতিরোধকল্পে মাল্টি সেক্টরাল প্রোগ্রাম মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কাউন্সিলিং এর ও ব্যবস্থা করে থাকেন।

শেষ কথা: নারী নির্যাতন প্রতিরোধের ৫টি উপায় - নারী নির্যাতনের ৫টি কারণ

পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা নবজাতক শিশুর পেটে ব্যথা হলে করণীয় জানতে পারলেন । মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি আপনার কোন সমস্যা হওয়ার কথা না নবজাতক শিশুর পেটে ব্যথা হলে করণীয় সম্পর্কে জানতে পরলেন

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url